
BD Gost story
Friday, February 19, 2016
ভূত

Monday, February 8, 2016
কালভাটের লাশ
ঘটনাটি ঘটেছিল দোহার থানার চরজয়পাড়া নামক গ্রামের এসপি বাড়ির সামনের সেই রাস্তায়। যেখানে একটা কালভার্ট আছে আর তার ঠিক পাশেই আছে বড় একটা ঝোপ। এখন আমি সেই জায়গার আরও একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা সম্পর্কে তুলে ধরছি।
এই ঘটনাটি ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় ৭/৮ বছর আগে।
একদিন এক রিকশাওয়ালা রাতে এক প্যাসেঞ্জারকে নিয়ে
সেই রাস্তা দিয়ে আসছিল। রাত তখন প্রায় আনুমানিক
এগারোটা কি সাড়ে এগারোটার মতন হবে। আমরা জানি যে
গ্রামে ৯টা/১০টার দিকেই প্রায় বেশিরভাগ মানুষ ঘুমিয়ে পরে।
তাই সেই সময়টায় সেখানে একেবারেই জনমানবহীন ছিল।
তারা দুজনই সেই রাস্তা ধরে যাচ্ছে। এমন সময় তারা কিছুটা
দূর থেকে হঠাৎ সাদা কিছু একটা লক্ষ করে।
এই ঘটনাটি ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় ৭/৮ বছর আগে।
একদিন এক রিকশাওয়ালা রাতে এক প্যাসেঞ্জারকে নিয়ে
সেই রাস্তা দিয়ে আসছিল। রাত তখন প্রায় আনুমানিক
এগারোটা কি সাড়ে এগারোটার মতন হবে। আমরা জানি যে
গ্রামে ৯টা/১০টার দিকেই প্রায় বেশিরভাগ মানুষ ঘুমিয়ে পরে।
তাই সেই সময়টায় সেখানে একেবারেই জনমানবহীন ছিল।
তারা দুজনই সেই রাস্তা ধরে যাচ্ছে। এমন সময় তারা কিছুটা
দূর থেকে হঠাৎ সাদা কিছু একটা লক্ষ করে।
পা ছারা ভূত
আমাদের গ্রামের পাশ দিয়ে একটি কাঁচা সড়ক সরাসরি যুক্ত ছিল ফরিদপুর থানার সাথে। সড়কটা ছিল ৩টি গ্রামের কৃষকদের কৃষি জমির মাঝ বরাবর। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের কোন এক সময় পাকিস্তানী সৈনিকদের একটি ছোট বাহিনী সেই রাস্তা দিয়েগ্রামে প্রবেশ করার চেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের গ্রামের সাথে রাস্তাটির সংযোগ সড়কের একটা অংশ কাটা থাকায় তারা গ্রামে প্রবেশ করতে ব্যার্থ হয়। তারা সড়কবরাবর থানার দিকে এগিয়ে যায় এবং স্বল্প সময়েও তাদের হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যায়। মৃতের সঠিক সংখ্যা কেউবলতে পারে না। কারন পাকিস্তানী সৈন্যরা হত্যা শেষে লাশগুলো রাস্তার পাশে একটা গভীর কুয়ার মধ্যে ফেলেদিয়ে যায়। কুয়োটা ছিল একটা হিজল গাছের পাশে। সেই হিজল গাছের আশেপাশের ২/৩ মাইল শুধুই কৃষি জমি। কোন বাড়ি ঘর নেই। সেই কুয়োর কোন নিশানা আজ পাওয়া না গেলেও হিজল গাছটা ঠিকই সাক্ষী হয়ে আছে সেই নৃশংস হত্যাযজ্ঞের। এই হিজল গাছ আরকুয়ো নিয়ে অনেক গল্প চালু রয়েছে গ্রামে। রাতের বেলা অনেকেই নাকি এই গাছের পাশ দিয়ে যাবার সময় ”পানি, পানি” বলে আর্তনাদ করতে শুনেছে। আজও নাকি হিজল গাছেরপাশদিয়ে আসার সময় মানুষ পথহাড়িয়ে ফেলে। হিজল গাছ থেকে গ্রামের দুরত্ব আধা মাইলের মত। ফরিদপুর থেকে রাতের বেলা বাড়ি ফেরার সময়আশরীর কণ্ঠ শুনেছে এমন অনেক মানুষের দেখা পাওয়া যায় গ্রামে। এমনকি রাতের বেলা গ্রামে ফিরতে গিয়ে আধা মাইলপথ সারা রাতেও পার হতে পারে নি, এমন মানুষও কম নেই গ্রামে।
বেতুয়ান গ্রামের পাশের গ্রাম রামনগর। রামনগর গ্রামের আক্কাস নামের এক লোক তার ছাগল হারিয়ে ফেলেছে। সারা দুপুর ছাগল খোঁজা খুঁজির পর বিকেলে সে জানতে পারল তার ছাগল বেতুয়ানের সীমান্তে ঢুকে একজন কৃষকের সবজির ক্ষেত নষ্ট করছিল, তাই বেতুয়ানের চকপহরি (গ্রামে জমি পাহারা দেওয়ার জন্য নিয়জিত প্রতিরক্ষা বাহিনী) তার ছাগল ধরে নিয় গেছে। ঘটনা শুনে রাগে ক্ষোভে কোন কিছু না ভেবেই বেচারা রওনা দিল বেতুয়ানের দিকে।
বেতুয়ান গ্রামের পাশের গ্রাম রামনগর। রামনগর গ্রামের আক্কাস নামের এক লোক তার ছাগল হারিয়ে ফেলেছে। সারা দুপুর ছাগল খোঁজা খুঁজির পর বিকেলে সে জানতে পারল তার ছাগল বেতুয়ানের সীমান্তে ঢুকে একজন কৃষকের সবজির ক্ষেত নষ্ট করছিল, তাই বেতুয়ানের চকপহরি (গ্রামে জমি পাহারা দেওয়ার জন্য নিয়জিত প্রতিরক্ষা বাহিনী) তার ছাগল ধরে নিয় গেছে। ঘটনা শুনে রাগে ক্ষোভে কোন কিছু না ভেবেই বেচারা রওনা দিল বেতুয়ানের দিকে।
Sunday, February 7, 2016
আম বাগানের ভূত
ঘটনাটি ঘটে আমার এক মামাতো বোনের সাথে এবং ঘটনাটি সম্পূর্ণ সত্যি।
ঘটনাটি ২০০৭ সালের।
আমার মামাতো বোনের নাম জাহানারা।বয়স ১৪ বছর।
তখন ছিল গ্রীষ্মকাল।ঘটনাটি গ্রীষ্মকালের অন্যতম ফল আম কুড়ানোকে কেন্দ্র করে।
আমাদের এখানে অনেক আম বাগান আছে।অনেক ছেলেমেয়ে প্রতিদিন দল বেঁধে খুব
ভোরে আম কুড়াতো।তার ও আম কুড়ানোর প্রবল নেশা ছিল।
তো সেইদিন রাত্রে জাহানারা তার ছোট বোনকে বললো আজ আমরা দুইজন সবার আগে
খুব ভোরে আম কুড়াতে যাব। আমি যদি টের না পাই,তুই টের পেলে আমাকে ডাক দিস।
তো রাত ৪ টার দিক তার ছোট বোন তাকে ডেকে বললো রাত তো প্রায় শেষের দিকে আম
কুড়াতে যাবে না?
ঘটনাটি ২০০৭ সালের।
আমার মামাতো বোনের নাম জাহানারা।বয়স ১৪ বছর।
তখন ছিল গ্রীষ্মকাল।ঘটনাটি গ্রীষ্মকালের অন্যতম ফল আম কুড়ানোকে কেন্দ্র করে।
আমাদের এখানে অনেক আম বাগান আছে।অনেক ছেলেমেয়ে প্রতিদিন দল বেঁধে খুব
ভোরে আম কুড়াতো।তার ও আম কুড়ানোর প্রবল নেশা ছিল।
তো সেইদিন রাত্রে জাহানারা তার ছোট বোনকে বললো আজ আমরা দুইজন সবার আগে
খুব ভোরে আম কুড়াতে যাব। আমি যদি টের না পাই,তুই টের পেলে আমাকে ডাক দিস।
তো রাত ৪ টার দিক তার ছোট বোন তাকে ডেকে বললো রাত তো প্রায় শেষের দিকে আম
কুড়াতে যাবে না?
Subscribe to:
Posts (Atom)